ডেস্ক রিপোর্টঃ
জামায়াত অধ্যুষিত সংসদীয় আসনে আওয়ামীলীগের শক্ত অবস্থান তৈরি করতে এস এম জগলুল হায়দার এমপি নিয়েছিলেন কৌশলী ভূমিকা।শক্ত হাতে জামায়াত দমনে ২০১৪ এর নির্বাচন পরবর্তী পুলিশের ভূমিকার পাশাপাশি সাধারণ জনগণের নিকট আস্থা ও গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করতে তৃণমূল আওয়ামীলীগকে সাথে নিয়ে ছুটে গেছেন নির্বাচনী এলাকার সর্বত্র।নিজেকে জনগণের কাতারে নামিয়ে এনে কখনো শ্রমিক,কখনো কৃষক,কখনো ভ্রাতা,কখনো ত্রাতা।সব ভূমিকায় নিজেকে উপস্থাপন করে সাধারণ জনগণের মাঝে আস্থার জায়গা তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন।একই সাথে জনপ্রতিনিধি ও জনগণের সেতুবন্ধন তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন তিনি।রাজনৈতিক ব্যক্তিদের অভিজাত শ্রেণী হয়ে ওঠার প্রথা ভেঙে সমালোচকদের বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে সাধারণ জনগণের কারাতে সামিল হয়েছেন প্রতিনিয়ত।।জামায়াত দুর্গে আজ জয় বাংলার চেতনা,নৌকা মার্কার শক্তিশালী অবস্থান।
জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়ন অগ্রযাত্রার দূর্বার অগ্রগতি অব্যাহত রাখতে উন্নয়ন বরাদ্দের সুষম বণ্টন ও প্রশাসনিক কার্যক্রমে অযাচিত হস্তক্ষেপ না করে বরং সমন্বিত কার্যক্রমে সক্ষম হয়েছেন নির্বাচনী এলাকাকে স্মার্ট বাংলাদেশ এর অন্যতম স্টেক হোল্ডার বানিয়ে ফেলতে।বাস্তবতা এটাই রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সহিংসতা মুক্ত রাখতে মাননীয় সংসদ সদস্য এর কৌশলী পদক্ষেপে সামগ্রিক ভাবে আওয়ামী লীগ শক্তিশালী হয়েছে দিনে দিনে।এভাবেই বদলে যাবে শ্যামনগর কালীগঞ্জ আংশিক আসনের আর্থ সামাজিক প্রেক্ষাপট।
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে শ্যামনগর উপজেলা আওয়ামীলীগ এর সভাপতি এস এম জগলুল হায়দার এমপি’কে যোগ্যতম প্রার্থী হিসাবে আমি সমর্থন করছি,নিশ্চয়ই আপনিও একমত?
Leave a Reply