সংবাদ শিরোনামঃ
শ্যামনগরে ভ্যান ইজিবাইক চালকদের সচেতনতায় ভ্রাম্যমাণ ক্যাম্পেইন  শ্যামনগরে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক ফেমিনিস্ট ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত শ্যামনগরের ছদ্দবেশী বোরকা পরিহিত এক পুরুষ আটক শ্যামনগরে নৌকার প্রার্থী দোলনকে গণসংবর্ধনা জামায়াত অধ্যুষিত সংসদীয় আসনে শক্ত অবস্থান জগলুল হায়দারের শিশুশ্রম সংক্রান্ত আইন ও নীতিমালার যথাযথ বাস্তবায়ন ও করনীয় বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত এমপি জগলুল হায়দারের নির্দেশনায় শ্যামনগরে হরতাল বিরোধী মিছিল ও শান্তি সমাবেশ সাতক্ষীরায় উত্তরণ এর আয়োজনে SIDA2GROW প্রকল্পের তৃণমূল পর্যায়ের সভা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে উত্তরণ এর আয়োজনে SIDA2GROW প্রকল্পের তৃণমূল পর্যায়ের সভা উত্তরণ এর আয়োজনে SIDA2GROW প্রকল্পের তৃণমূল পর্যায়ের সভা অনুষ্ঠিত
উপকূলের প্রান্তিক মানুষের বিপদের সাথী এমপি জগলুল

উপকূলের প্রান্তিক মানুষের বিপদের সাথী এমপি জগলুল

গাজী আল ইমরান: সংসদ সদস্য মানেই বিলাস বহুল গাড়ি,বিমানে চড়ে যাতায়াত।রাজধানীতে বিলাশবহুল বাড়িতে বসবাস করে বছর এক-দুবার নিজ নির্বাচনী এলাকায় ঘুরে আসা অধিকাংশ জনপ্রতিনিধিদের কাজ।অথচ উপকুলের সাংসদ জগলুল হায়দারের গায়ে তার বিন্দুমাত্র ছাপ লাগেনি। সকাল হলেই বাড়ির সামনে চায়ের চুমুকে এলাকার মানুষের সমস্যার কথা শোনা এবং তাতক্ষনিক সেটি সমাধান করাই তার কাজ।

লুঙ্গি পরে সাধারণ মানুষের বেশে ঘুরে বেড়ানো এই সাংসদের নিকট শুরুতেই মানুষ বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আসলেও এখন নিজেই এলাকার মানুষের সমস্যার কথা শুনতে ঘুরে বেড়ান তিনি। প্রতিদিন বিকাল থেকে রাত অবধি সংসদীয় এলাকার বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে চায়ের দোকানে এবং এলাকার অলিগলিতে সাংসদ জগলুল হায়দারের দেখা মেলে। এলাকার মানুষেরা বিকাল হলেই ভাবে আসবেন জগলুল হায়দার,শুনবেন তাদের কথা।প্রতিবেদকের সাথে কথা হয় আটুলিয়া ইউনিয়নের বিড়ালক্ষী গ্রামের সবিলার রহমান এর সাথে।
তিনি বলেন,একজন এমপি আমাদের সাধারণ মানুষের মতোই সাধারণ বেশে ঘুরে বেড়ান।এলাকার মানুষ তার নাম দিয়েছে জনবন্ধু,এমন মানুষ এলাকায় দরকার। তিনি প্রতিনিয়ত এলাকা দিয়ে ঘুরে বেড়ান এবং দলমত সকলের সাথে কুশল বিনিময় করেন।তার সাথে আমাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরতে পারছি,সমাধানও হচ্ছে।এর থেকে আমাদের মতো মানুষের আর চাওয়া পাওয়ার কিছুই নেই।জগলুল হায়দারের মতো জনপ্রতিনিধি বাংলাদেশের প্রতিটি প্রান্তে প্রয়োজন।

জগলুল হায়দার কে অনেকেই মেজো ভাই বলে ডাকতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন,জগলুল হায়দারও তাতেই খুশি।এলাকায় গেলে মেজো ভাই কেমন আছেন এমন কথা সকলের মুখে।এলাকার মানুষের কথা শুনলে মনে হয় জগলুল হায়দার তাদের পরিবারের সদস্য।
এলাকার বহু মানুষের বাড়িতে চাল ডাল নিয়ে হাজির হতে দেখা যায় এই সাংসদের। কারো না খেয়ে থাকার কথা শুনলেই তার বাড়িতে কাধে বাজার নিয়ে হাজির হন সাংসদ জগলুল,চমকে যান পরিবারের সদস্যরা।
এলাকার মানুষের ভাষ্য অনুযায়ী ছোটবেলা থেকে মানবিক জগলুল এলাকার বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আজীবন সংগ্রাম করেছেন।সংগ্রামী জগলুল জীবনভর মানুষের সমস্যা সমাধানে অন্যের তরে বিলিয়েছেন নিজেকে।
কথা হয় জগলুল হায়দার এর সাথে।তিনি বলেন,আমি আগেও যেমন ছিলাম এখনও তেমন আছি। দুবার সাংসদ হলেও বিলাশিতা আমাকে স্পর্শ করতে পারেনি। আমি সবসময় এলাকার মানুষের পাশে দাড়াই।সকল সংকটে দুর্যোগে এলাকার মানুষের পাশে দাড়িয়েছি। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত আমি এলাকার মানুষের পাশে থাকি।এলাকার মানুষ তাদের পরিবারের সন্তান হিসেবে আমাকে দেখে।আমি তাদের সন্তান হিসেবে আজীবন তাদের সেবা করতে চাই।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: আপনি নিউজ কপি করার চেষ্টা করছেন। অনুগ্রহ করে এডমিনের সাথে যোগাযোগ করুন। Power By- Sundarban IT Limited